সকালের এই ৫ অভ্যাসেই দূর হবে বিষণ্ণতা!
সুস্থ জীবন পেতে, সুস্থ শরীরের পাশাপাশি প্রয়োজন সুস্থ মনও। মানসিকভাবে ভালো না থাকলে শরীরেও ক্ষতি হতে থাকে। আজকের যুগে "ডিপ্রেশন" নামক শব্দটার সঙ্গে ছোটো থেকে বড় সকলেই পরিচিত। ব্যক্তিগত ও কর্মজীবনের টানাপোড়েনে এখন অনেকেই ডিপ্রেশনের শিকার। ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা মানুষকে ধীরে ধীরে অক্ষমতার দিকে ঠেলে দেয়। দীর্ঘদিন কেউ বিষণ্ণতায় ভুগতে থাকলে, পরবর্তীকালে তা বড় অসুখে পরিণত হতে পারে। তখন সেই মানসিক চাপ মস্তিষ্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে তোলে। এটি সুস্থ চিন্তাধারার বিকাশে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই মানসিক চাপকে গোড়াতেই নির্মূল করে ফেলা উচিত। সূর্যের আলোয় দাঁড়ান সূর্যের আলো আমাদের শরীরে সুখী হরমোনের (happy hormones) উৎপাদন বাড়ায়। ফলে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। যাঁরা ডিপ্রেশনে আক্রান্ত তাঁদের জন্য দারুণ কাজ করে এই পদ্ধতি। মেলাটোনিন শরীরে ঘুমের সাইকেল বা চক্রকে নিয়ন্ত্রণ করে। মেলাটোনিন হরমোন অন্ধকারে নিঃসৃত হয়। সূর্যাস্তের পরে অন্ধকার নামার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কে মেলাটোনিন হরমোন ক্ষরণ বাড়তে থাকে। আবার, দিনের বেলায় সূর্যের আলোয় মেলাটোনিন ক্ষরণ কমে যায়। ফলে ঘুমের ঘোর কাটে। তাই, মেলাটোনিনের মাত্রা কমাতে কিছুক্ষণের জন্য সূর্যের আলোয় দাঁড়ান। এতে মেজাজ উন্নত হবে। নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম থেকে ওঠা